মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা

মাশরুমের এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজ আমরা জানবো। মাসুম আমাদের দেহের জন্য অনেক উপকারী একটি খাবার। মাশরুম এ প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন,প্রোটিন, পুষ্টি ইত্যাদি থাকে। মাশরুম সাধারণত ব্যাঙের ছাতা নামে পরিচিত।


মাসুমের উপকারিতা অনেক ও অপকারিতা কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা দেয় আমাদের শরীরের জন্য। বিশ শতকের শুরুতে ইউরোপের প্রথম বাণিজ্যিক চাষ শুরু হয় মাশরুম। এখন বাংলাদেশেও মাশরুম চাষ হয়েছে অতি সম্প্রতি।

সূচিপত্র 

মাশরুম কি খাওয়া যায়

আমাদের বাঙালি সমাজে অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে মাশরুম খাওয়া যায় কি? হ্যাঁ মাশরুম খাওয়া যায়। মাসুম সাধারণত ব্যাঙের ছাতা নামে বাঙালি সমাজে পরিচিত। মাসরুম হলো মূলত এক ধরনের ছাত্ররা কমল ও ভঙ্গুর বীজ ধার। মাশরুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, প্রোটিন ও বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান। মাশরুমের এর উপকারিতা অনেক। সালাদ হিসেবে মাশরুম খুব একটি জনপ্রিয় খাবার। এছাড়াও আমরা রান্নার কাজে সবজির সঙ্গে মাশরুম দিয়ে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি করে খেতে পারি। তাছাড়াও নুডুলস এর সঙ্গে মাশরুম মিশিয়ে খেলে অনেক উপকারিতা হয়ে থাকে।

মাশরুমের এর উপকারিতা গুলো

মাশরুমের ও এর উপকারিতা অনেক। এখানে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি উপাদান থাকে যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক ভালো ও উপকারী। মাশরুমে এক ধরনের পেন্সিলের নামক এন্টিবায়োটিক থাকে যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। আমাদের জৈব উৎপাদিত উপ ায়ে মাশরুম খাওয়া উচিত। এখন আমরা মাশরুম এর উপকারিতা দিকগুলো জানবো 
  1. মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যার রক্তশূন্যতা দূরের সাহায্য করে থাকে। 
  2. যাদের ডায়াবেটিস আছে, তাড়াতাড়ি নিয়মিত মাসরুম খায় তাহলে ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে থাকবে। 
  3. মাশরুমে রয়েছে পটাশিয়ামের উপাদান যা আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। 
  4. আমরা যদি নিয়মিত মাসুম খাই তাহলে জন্ডিস রোগ থেকে মুক্তি পাবো। 
  5. হারের শক্তি বৃদ্ধি করতে মাশরুমের ভূমিকা অনেক রয়েছে, কারণ মাশরুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম যা আমাদের হারের শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে। 
  6. যাদের বদহজম হয় তারা যদি নিয়মিত মাশরুম খায় তাহলে বদহজম দূর হয়ে যাবে। 
  7. নিয়মিত মাশরুম খেলে আমাদের শরীরের নার্ভের সমস্যা দূর হয়ে যায়। 
  8. মাশরুম খেলে নিয়মিত চুল পড়া দূর হয়ে যাবে। 
  9. মাশরুমের ভিতরের ভিটামিন, মিনারেল ও এন্টিঅক্সিডেন্ট এর কাজ হলো মানুষের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি করা।

মাশরুমে কি কি ধরনের পুষ্টিগুণ ও ভিটামিন রয়েছে 

মাশরুমের এর উপকারিতা অনেক। মাশরুমে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান ও ভিটামিন। পুষ্টিবিদ্যা একটি মাশরুম নিয়ে পরীক্ষা করে দেখেছেন যে মাশরুমের ভিতরে রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ। এতে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন পাওয়া যায়। তাছাড়া এটি রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যামোনিয়া আসিড। আরো রয়েছে ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি। 


বিশেষ করে মাশরুমে ভিটামিন ডি ও ভিটামিন বি এর পরিমাণ অনেক বেশি। ১০০ গ্রাম শুকনো মাশরুমে রয়েছে ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম প্রোটিন। যা অন্যান্য খাবারের তুলনায় মাশরুমে অনেক বেশি থাকে। এছাড়াও মাশরুমে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

মাশরুম সংরক্ষণ পদ্ধতির নিয়ম 

মাশরুম আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী একটি খাবার। অনেকে জানতে চেয়েছেন যে মাশরুম কিভাবে সংরক্ষণ করা যায়। মাশরুম সংরক্ষণ করার জন্য আমাদের প্রথম মাশরুমটিকে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। তারপর মাশরুমটিকে সওর্ক করার জন্য ফ্রিজে রাখতে হবে যদি বাহিরে রাখা হয় তাহলে দুইদিন পর এটি নষ্ট হয়ে যাবে।

 তাছাড়া মাশরুম রোদে বা ডিহাইডেশন পদ্ধতিতে প্লাস্টিকের বোতলে পাঁচ থেকে ছয় মাস সংরক্ষণ করে রেখে দেওয়া যায়। তাছাড়াও মাশরুম ভালো করে রোদে শুকিয়ে তারপরে বুড়ো করে প্যাকেটে রেখে দিলে পাঁচ থেকে ছয় মাস সংরক্ষণ করা যায়। মতি এভাবে আমরা মাশরুম সংরক্ষণ করতে পারি।

মাশরুমের ঔষধি গুন গুলো 

মাশরুম এমন একটি খাবার যা পুরোপুরি ওষুধি গুনে ভরা। মাশর ভিতরে রয়েছে অনেক ওষুধি গুণ যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী।মাশরুম এমন একটি ওষুধে গুণ সম্পন্ন সবজি যা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

আমাদের যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা মাশরুম খেলে ডায়াবেটিস কন্ট্রোল হয়ে যায়। যাদের উচ্চ রক্তচাপ,হৃদরোগ,জন্ডিস ইত্যাদি রোগ রয়েছে তারা মাশরুম খেতে পারি। তাহলে এগুলো রোগ ধীরে ধীরে দূর হয়ে যাবে। শুধু তাই নয় নিয়মিত মাশরুম খেলে শারীরিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পাবে।

 মাশরুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি ও ভিটামিন বি এর উপাদান যদি আমার মাশরুম খাই তাহলে আমাদের শরীরের ভিটামিন ডি ও ভিটামিন বি এর অভাব দূর হয়ে যাবে।

আমাদের মাশরুম খাওয়া সম্পর্কে ইসলাম কি বলে

মাশরুম হলো এক ধরনের ছত্রাক। আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে যে মাশরুম হালাল না হারাম। চলুন দেখি হাদিস কি বলে? হাদিসের সহিহ বুখারী শরীফের ইরশাদ রয়েছে যে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি বলেছেন যে মাশরুম এক শ্রেণীর মান্না বইয়ের রস চোখের জন্য ওষুধ বিশেষ।

 তিনি আরো বলেছেন যে উৎপাদন প্রক্রিয়া হারাম ও নাজাতির কোন কিছু যদি না থাকে বা সহযোগিতা না থাকলে, মাশরুম কি হালাল তা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম যে মাশরুম তৈরিতে যদি কোন নাজাতের প্রক্রিয়া না থাকে তাহলে মাশরুম আমাদের জন্য হালাল।

 হাদীস শরীফে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মাশরুম কে জান্নাতের খাবারের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।(সহীহ বুখারী এবং মুসলিম শরীফ এ রয়েছে) মাশরুমে আমিষ, শর্করা, চর্বি,ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে। যা আমাদের শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।

কোন মাশরুম খাওয়া ভালো

আমাদের শরীরের জন্য সব ধরনের মাশরুম খাওয়া উচিত নয়। কারণ কিছু কিছু মাশরুম বিষাক্ত হয়ে থাকে। ওইগুলো মাশরুম বন জঙ্গলে পাওয়া যায়। তাই আমাদের সঠিক মাশরুম নির্বাচন করে খাওয়া উচিত। সেক্ষেত্রে অর্গানিক বা নিজেদের চাষ করা মাশরুম খাওয়া ভালো হবে। এটি আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারিতা হয়ে থাকবে।

 বর্তমানে আর্গিনিক পদ্ধতিতে চাষ করা মাশরুম এর মধ্যে সবচেয়ে উন্নত মানের মাশরুমগুলো হলো বাটান মাশরুম, ওয়েস্টার মাশরুম, পোর্টেবেলা মাশরুম ইত্যাদি। এ মাশরুম গুলো হলো অর্গানিক পদ্ধতিতে চাষ করা মাশরুম। এগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন, এ মাশরুমগুলো খেলে আমাদের শরীরের অনেক উপকারিতা দেখা দিবে।

 সবচেয়ে উপকারী মাশরুম হল বাটান মাশরুম যা আমাদের শরীরের হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। তাছাড়াও দেহের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এগুলো মাশরুম ধীরে ধীরে বাংলাদেশের প্রায় বিভিন্ন অঞ্চলের চাষ হওয়া শুরু হয়ে গেছে।

মাশরুম চাষের পদ্ধতি

প্রকৃতিতে মাশরুম প্রায় কয়েক হাজার জাতি রয়েছে। এগুলো জাতের মধ্যে ৫-১০ জাতের মাশরুম বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের তাপমাত্রা ও আপেক্ষিক আদ্রতা মাশরুম চাষের জন্য অনেক উপযোগী একটি জায়গা। বাংলাদেশের চাষ উপযোগে মাশরুম এর জাত গুলো হলো 
  • ঝিনুক মাশরুম 
  • বোতাম মাশরুম 
  • খড় মাশরুম 
  • তাপ সহনশীল বোতাম মাশরুম 
  • শিতাকে মাশরুম 
মাশরুম চাষ পদ্ধতি 
বর্তমান বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে একটি মাশরুম বেশি প্রচলিত সেটি হলো ঝিনুক মাশরুম । মাশরুম চাষের জন্য চাষীদের মাশরুম উৎপাদনের জন্য প্রস্তুতকৃত পিপিবাগ সরবরাহ করা হয়। সব ভালো হোক কি তো এসব ব্যাগে চাষিরা ফসল উৎপাদন করে থাকে। এগুলো ফসল মোটামুটি ৫০০ গ্রাম ওজনের ব্যাগের ভিতরে উৎপাদন হয়ে থাকে।
  1. কাঠের গুড়া=৬৪%
  2. গমের ভুসি=৩২%
  3. ধানের তুষ=৪%
  • উক্ত মিশ্রণের সাথে সামান্য পরিমাণ চুনো পানি মেশাতে হবে। তারপরে প্যাকেটগুলো বাসের বেড়া বা পাকা মেছা ঘরে কাটুক বাঁশের উপরে সাজিয়ে রাখতে হবে। 
  • অতঃপর ব্যাগের দু'পাশে অর্ধচন্দ্রকৃত্রির করে কেটে অংশ খানিকটা ফেলে দিতে হবে। 
  • এরপর ব্যক্তিক পরিষ্কার পানিতে ২১-৩০ মিনিট ডুবাতে হবে। 
  • ব্যাগটি তারপর পরিষ্কার জায়গাতে আধা ঘন্টা ঝুলিয়ে রাখতে হবে যাতে পানি গুলো ঝরে পড়ে যায়। 
  • এরপর চাষ ঘরে বাসের উপরে সুন্দরভাবে ব্যাগগুলো সারিবদ্ধ হয়ে রাখতে হবে। 
  • যদি বাইরের তাপমাত্রা কম থাকে তাহলে ব্যাগের উপর পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিয়ে দুই থেকে তিন দিন রাখতে হবে। 
  • যদি ঘরের তাপমাত্রা একটু বেশি হয় এ সময় তাহলে ব্যাগগুলোর উপর নিয়মত পানি স্প্রে করতে হবে
  • এরপর ২-৩ দিন পর ব্যাগের কাটা অংশ দিয়ে সাদা পিনের মতো অংশ দেখা দিবে তখন ধীরে ধীরে মাশরুম বড় হলে সংগ্রহ করতে হবে। 
  • এ মাশরুমের বেগে তিন থেকে চারবার মাশরুম চাষ করা যায়। 

মূলত এইভাবে মাশরুম চাষ করতে হবে। এভাবে মাশরুম চাষে ফলে আমরা সফল উদ্যোক্তা হতে পারব।

মাশরুম খেলে কি এলার্জি হয় 

আমাদের মধ্যে অনেকে জানতে চেয়েছেন যে মাশরুম খেলে এলার্জি হয় কিনা? আমাদের মাশরুম বিষাক্ত কিনা সেটি নিচ্ছেদ করে খেতে হবে। আর আমাদের মধ্যে যাদের এলার্জি সমস্যা আছে, বিশেষ করে মাশরুম খাওয়ার কারণে যাদের অ্যালার্জি সমস্যা হয়, তাদের মাসরুম না খাওয়াই ভালো। যেহেতু মাশরুম ছত্রাক জনিত প্রোটিন। তাই যাদের অ্যালার্জি আছে তাদের না খাওয়া এই ভালো হবে। 

তবে আপনি যদি একান্তই মাশরুম খাওয়ার ইচ্ছা থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে পারেন। তাছাড়াও আপনি যদি একটি গুরুত্বের এলার্জি প্রক্রিয়া অনুভব করেন তাহলে একটি ইন্ডাকশনের প্রয়োজন । তাহলে পরবর্তী সময়ে পরবর্তী ঠিক হয়ে যাবে। তাই যাদের একান্ত এলার্জি সমস্যা আছে তাদের মাশরুম খাওয়া উচিত নয়।

মাশরুম খাওয়ার পদ্ধতি

মাশরুম হল একটি সুস্বাদু খাবার।মাশরুম আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী একটি খাবার। মাশরুম প্রত্যেকদিন খাদ্য তালিকায় মাশরুম প্রত্যেকদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত। তবে আবর্জনায় উৎপন্ন মাশরুম না খেয়ে চাষ করা মাশরুম খাওয়া উচিত আমাদের।


কাঁচা বাহ শুকনো মাশরুম 15 থেকে 20 মিনিট ফোটনো পানি বা গরম পানিতে ভালোভাবে ভিজিয়ে রেখে পরিষ্কার করতে হবে। কারণ মাশরুম অনেক ময়লা আবর্জনা থাকে। তাই আমাদের মাশরুম ভালো করে পরিষ্কার করে রান্না করে খাওয়া উচিত।

মাশরুমের কিছু অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিক

মাশরুম আমাদের শরীরের জন্য অনেক একটি উপকারী খাবার। কিন্তু এর কিছু কিছু ক্ষেত্রে অপকারিতা রয়েছে। মাশরুম ে এক কথায় বললে উপকারী পরিমাণ অনেক বেশি কিন্তু অল্প কিছু পরিমাণ অপকারিতা রয়েছে। সেগুলো হলো 
  1. অপরিচিত বুনো মাশরুম খাওয়া উচিত নয়। কারণ এ মাশরুমগুলো বেশিরভাগ বিষাক্ত হয়ে থাকে। যা আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করলে মৃত্যু হতেও পারে। 
  2. মাশরুম কাঠের গুড়ি, খড়, বাঁশ, ইত্যাদি প্রভৃতির উপর জন্ম তা এগুলো খাওয়ার সময় দেখে খেতে হবে না হলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি সাধন করতে পারে। 
                       বিষাক্ত মাশরুম চেনার উপায়
  • বেশিরভাগ উজ্জ্বল বর্ণের প্রজাতিগুলো বিষাক্ত মাশরুম হয়ে থাকে।
  • বিষাক্ত প্রজাতির মাশরুমের রং বেগুনি হয়ে থাকে বেশিরভাগ। 
  • বিষাক্ত মাশরুম অনেক রোদের ভিতর জন্মায় না। 

শেষ কথা 

প্রিয় পাঠক,আশা করি আপনি মাশরুম সম্পর্কে সব তথ্য জানতে পেরেছেন। মাশরুম আমাদের জন্য অনেক উপকারী একটি খাবার। মাশরুমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন থাকে ও প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন থাকে। তাই এগুলো উপাদান পাওয়ার জন্য আমাদের প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় মাশরুম রাখা উচিত। মাশরুমের অনেক উপকারিতা রয়েছে আমাদের শরীরের জন্য। মাসুম আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।







এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url